প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন, ‘জাতীয় বেকারত্ব দিবস’ হিসাবে পালিত হলো

১৭ সেপ্টেম্বর নরেন্দ্র মোদীর ৭০ তম জন্মদিনেই তাঁকে নিশানা করল যুব সমাজ। এর পাশাপাশি টুইটারে ট্রেন্ডিং হল #NationalUnemploymentDay বলে। তাতে সুর বাঁধলেন রাহুল গান্ধী এবং বিরোধীরা। কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতির টুইট, রোজগার যুবকদের  আত্মসম্মান দেয়। কত দিন তাঁদের আত্মসম্মান দেওয়া থেকে বিরত থাকবে সরকার? টুইটারে বিভন্ন ব্যঙ্গ করে ট্রোল, সাথে যুক্ত হয় ফেসবুক পোস্ট। প্রায় ২৫ লাখ টুইট হচ্ছে।

অতিসম্প্রতি একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, ভারতে ৪৫ বছরে সর্বোচ্চ ছুঁয়েছে বেকারত্ব। করোনা প্রাদুর্ভাবে আরও ধাক্কা খেয়েছে দেশের অর্থনীতি। দীর্ঘ লকডাউনে থমকে গিয়েছে দেশের আর্থিক কর্মকাণ্ড। কর্মী ছাঁটাইয়ে বাধ্য হয়েছে বহু সংস্থা। এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে জিডিপি সংকুচিত হয়েছে ২৩.৯ শতাংশ। অচ্ছে দিনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু দেশজুড়ে মন্দা পরিস্থিতিতে নাভিশ্বাস অর্থনীতির। নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে রাষ্ট্রীয় বেরোজগার দিবস বা National Unemployment Day পালনের ডাক দিয়েছিলেন শাসক বিরোধী নেটিজেনরা। সেই মতো সকাল থেকে টুইটারে শুরু হয় ট্রেন্ডিং। একের পর এক টুইট।

কর্মসংস্থানকে হাতিয়ার করে নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা করেছে কংগ্রেস। একটি সংবাদপত্রে অংশ দিয়ে রাহুল গান্ধী টুইট করেছেন,”চরম বেকারত্বের জন্য দেশের যুবা আজ #राष्ट्रीय_बेरोजगारी_दिवस পালন করতে বাধ্য হচ্ছে। রোজগার আত্মসম্মান আনে। সরকার কত দিন তাঁদের আত্মসম্মান দেওয়া থেকে বিরত থাকবে?”